উপ ভূমিকা

ভূমিকা
উপদেশকের পুস্তকটি “দার্শনিক” দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তাধারায় পরিপুষ্ট। মানব-জীবনের পরিসর কত সীমিত, অথচ ইহারই মধ্যে কত পরস্পর-বিরোধিতা এবং সেই সংগে তাহার রহস্যময় অবিচার ও ব্যর্থতার কথা গভীরভাবে উপলব্ধি করিয়াছেন একজন ব্যক্তি, পরিশেষে তিনি উপদেশকের উপসংহারে বলিয়াছেন “এই জীবন অসার।” তিনি মানুষের ভাগ্যনিয়ন্তা ঈশ্বরের কর্মপন্থার ধারা বুঝিতে পারেন নাই। তাহা সত্ত্বেও তিনি মানুষকে কঠোর পরিশ্রম করিবার এবং ঈশ্বরের দান যতদিন ও যত পরিমাণে পাওয়া যায়, তাহাকে যথাসাধ্য যথাযোগ্যভাবে উপভোগ করিবার পরামর্শ দিয়াছেন।
অনেক দার্শনিক আছেন, যাঁহাদের চিন্তাধারা নেতিবাচক এবং হতাশাব্যঞ্জক। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে পবিত্র বাইবেলের এই পুস্তকটি দেখায় যে, বাইবেলে কথিত বিশ্বাস যথেষ্ট উদার। সেখানে এই ধরনের হতাশা ও সন্দেহকে স্থান দেওয়ার মত যথেষ্ট পরিসর আছে। উপদেশকের দর্পণে আপন প্রতিবিম্ব দেখিয়া অনেকেই সান্ত্বনা লাভ করেন এবং আবিষ্কার করেন যে, যে বাইবেলে এই চিন্তাধারা প্রতিফলিত হইয়াছে, সেই বাইবেলেই ঈশ্বরের উপরে আশা ও ভরসা স্থাপন করিবার কথা বলা হইয়াছে যাহা জীবনে তাৎপর্যপূর্ণ অর্থ আনয়ন করে।
বিষয়বস্তুর রূপরেখা:
জীবনের কি কোন উদ্দেশ্য আছে? ১:১—২:২৬
জীবন সমপর্কে বক্তব্য - ৩:১—১১:৮
শেষ উপদেশ - ১১:৯—১২:৮
উপসংহার - ১২:৯-১৪

ទើបបានជ្រើសរើសហើយ៖

উপ ভূমিকা: বিবিএস

គំនូស​ចំណាំ

ចែក​រំលែក

ចម្លង

None

ចង់ឱ្យគំនូសពណ៌ដែលបានរក្សាទុករបស់អ្នក មាននៅលើគ្រប់ឧបករណ៍ទាំងអស់មែនទេ? ចុះឈ្មោះប្រើ ឬចុះឈ្មោះចូល