সখরিয় ৫

সখরিয়ের ষষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম দর্শন
1 পরে আমি আবার চক্ষু তুলিয়া দৃষ্টিপাত করিলাম, আর দেখ, একখানি জড়ান পত্র উড়িতেছে। 2 তখন তিনি আমাকে কহিলেন, কি দেখিতেছ? আমি উত্তর করিলাম, একখানি জড়ান পত্র উড়িতে দেখিতেছি; তাহা বিংশতি হস্ত দীর্ঘ ও দশ হস্ত প্রস্থ। 3 তিনি আমাকে কহিলেন, উহা সমস্ত দেশের উপরে নির্গত অভিশাপ; বস্তুতঃ যে কেহ চুরি করে, সে উহার এক পৃষ্ঠের বিধান অনুসারে উচ্ছিন্ন হইবে, এবং যে কেহ শপথ করে, সে উহার অন্য পৃষ্ঠের বিধান অনুসারে উচ্ছিন্ন হইবে। 4 বাহিনীগণের সদাপ্রভু কহেন, আমি উহাকে বাহির করিয়া আনিব, উহা চোরের বাটীতে ও আমার নামে মিথ্যা শপথকারীর বাটীতে প্রবেশ করিবে, এবং তাহার বাটীর মধ্যে অবস্থিতি করিয়া কাষ্ঠ ও প্রস্তরসুদ্ধ বাটী বিনাশ করিবে।
5 পরে যে দূত আমার সহিত আলাপ করিতেছিলেন, তিনি বাহিরে আসিয়া আমাকে কহিলেন, তুমি চক্ষু তুলিয়া দেখ, ঐ কি বাহির হইতেছে? 6 তখন আমি জিজ্ঞাসা করিলাম ওটি কি? তিনি কহিলেন, ওটি ঐফাপাত্র বাহির হইতেছে; আরও কহিলেন, ওটি সমস্ত দেশে তাহাদের অধর্ম #৫:৬ (বা) তাহাদের আকৃতিস্বরূপ। 7 আর দেখ, এক মণ সীসা উত্থাপিত হইল, আর ঐফার মধ্যে এক স্ত্রী বসিয়া আছে। 8 তিনি কহিলেন, এ দুষ্টতা। পরে তিনি ঐ স্ত্রীকে ঐফার মধ্যে ফেলিয়া দিয়া তাহার মুখে সেই সীসার ঢাকনী দিলেন। 9 তখন আমি চক্ষু তুলিয়া দৃষ্টিপাত করিলাম, আর দেখ, দুই স্ত্রী বাহির হইয়া আসিল; তাহাদের পক্ষপুটে বায়ু ছিল; আর হাড়গিলার পক্ষের ন্যায় তাহাদের পক্ষ ছিল, তাহারা পৃথিবীর ও আকাশের মধ্যপথে সেই ঐফা উঠাইয়া লইয়া গেল। 10 তখন, যে দূত আমার সহিত আলাপ করিতেছিলেন, আমি তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, উহারা ঐফা কোথায় লইয়া যাইতেছে? 11 তিনি আমাকে কহিলেন, ইহারা শিনিয়র দেশে উহার জন্য এক গৃহ নির্মাণ করিবে; তাহা প্রস্তুত হইলে তথায় উহাকে আপন স্থানে স্থাপন করা যাইবে।

اکنون انتخاب شده:

সখরিয় ৫: বিবিএস

های‌لایت

به اشتراک گذاشتن

کپی

None

می خواهید نکات برجسته خود را در همه دستگاه های خود ذخیره کنید؟ برای ورودثبت نام کنید یا اگر ثبت نام کرده اید وارد شوید