YouVersion Logo
Search Icon

মিকাহ্‌ ভূমিকা

ভূমিকা
হযরত ইশাইয়া ও মিকাহ্‌ (আঃ) একই সময়ে জীবিত ছিলেন। কিন্তু হযরত মিকাহ্‌ সামাজিকভাবে হযরত ইশাইয়া (আঃ)-এর মত অত উচু স-রের লোক ছিলেন না। এহুদার লোকদের কাছে তাঁর বিশেষ খবর দেবার দায়িত্ব ছিল। মিকাহ্‌ নামে কিতাবটিতে এমন অনেক শব্দের মারপ্যাঁচ আছে যা অন্যান্য ভাষায় ভালভাবে অনুবাদ করা যায় না। তাঁর এই সব কথা যারা শুনত তারা সেগুলো পছন্দ করত বলে শুনতে চাইত ও মনে রাখত। হযরত মিকাহ্‌ (আঃ)-এর সময়ে ধনী জমিদারেরা আরও ধনী হচ্ছিল এবং গরীব চাষীরা আরও গরীব হচ্ছিল। সেই চাষীরা অন্যান্য শহরে চলে গিয়ে উঁচু স-রের লোকদের প্রাচুর্যের পাশাপাশি গরীব অবস্থার মধ্যে বাস করছিল। এহুদার লোকেরা মূর্তিপূজাকারী জাতিদের সংগে ব্যবসা-বাণিজ্য করে নানা রকম মিথ্যা ধর্ম দেশে নিয়ে এসেছিল এবং নীতিহীন হয়ে গিয়েছিল। ধনী-গরীব সবাই চরিত্রহীন হয়ে পড়েছিল। এইরকম অন্ধকার অবস্থার মধ্যে বাস করে হযরত মিকাহ্‌ (আঃ) তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী লিখেছিলেন। তিনি প্রধানতঃ সামেরিয়া, জেরুজালেম ও বেথেলহেম শহর তিনটি সম্বন্ধে বলেছিলেন।
বিষয় সংক্ষেপ:
(ক) ইসরাইল ও এহুদার বিরুদ্ধে আল্লাহ্‌র গজব নাজেলের ভবিষ্যদ্বাণী (১ রুকু)
(খ) ধনী জুলুমবাজদের সর্বনাশ (২:১-১১ আয়াত)
(গ) পুনস্থাপনের ওয়াদা (২:১২,১৩ আয়াত)
(ঘ) শাসনকর্তা, ভণ্ড নবী ও ইমামদের দোষ দেখিয়ে দেওয়া (৩ রুকু)
(ঙ) মসীহের রাজ্যের গৌরব (৪ রুকু)
(চ) মসীহের আসবার ওয়াদা (৫ রুকু)
(ছ) ইসরাইলের বিচার (৬ রুকু)
(জ) নিজের দুরবস্থার জন্য জাতির শোকপ্রকাশ (৭:১-১০ আয়াত)
(ঝ) ভবিষ্যতে ইসরাইলের জন্য দোয়া (৭:১১-২০ আয়াত)

Highlight

Share

Copy

None

Want to have your highlights saved across all your devices? Sign up or sign in

YouVersion uses cookies to personalize your experience. By using our website, you accept our use of cookies as described in our Privacy Policy