YouVersion Logo
Search Icon

ইশাইয়া ভূমিকা

ভূমিকা
ইশাইয়া নামের অর্থ হল “মাবুদই উদ্ধার”। এই অর্থ থেকে পাঠক কিতাবটির মূলভাব বুঝতে পারবেন। মানুষের জন্য গুনাহ্‌ থেকে উদ্ধারের যে বিশেষ প্রয়োজন তা ১-৩৯ রুকুর মধ্যে বলা হয়েছে এবং উদ্ধারের জন্য আল্লাহ্‌ যা করেছেন তা ৪০-৬৬ রুকুতে বর্ণনা করা হয়েছে। পবিত্র ইঞ্জিল শরীফে তৌরাত, জবুর ও নবীদের কিতাব থেকে যত উদ্বৃতি দেওয়া হয়েছে তার মধ্যে সংখ্যায় জবুর শরীফ প্রথম এবং ইশাইয়া দ্বিতীয়। ইশাইয়া নামে কিতাবটি ঠিকভাবে বুঝতে পারলে দেখা যাবে যে, একটা জাতির সামাজিক জীবন তার ধর্মীয় জীবনের উপর নির্ভরশীল। হযরত ইশাইয়া (আঃ) এহুদা রাজ্যের লোকদের সাবধান করে বলেছিলেন যে, তাদের দুষ্টতার শাস্তি তাদের পেতেই হবে। তিনি এই কথাও প্রকাশ করেছিলেন যে, আল্লাহ্‌ রহমত করে ইহুদী এবং অ-ইহুদীদের জন্য একজন উদ্ধারকর্তা পাঠিয়ে দেবেন।
বিষয় সংক্ষেপ:
(ক) হযরত ইশাইয়ার সময়ে শাস্তি ও দোয়ার ভবিষ্যদ্বাণী (১-২৫ রুকু)
(১) এহুদা ও জেরুজালেমের শাস্তি (১-৫ রুকু)
(২) হযরত ইশাইয়ার আহ্বান ও কাজের ভার দান (৬ রুকু)
(৩) ইম্মানূয়েল সম্বন্ধে (৭-১২ রুকু)
(৪) জাতিদের শাস্তি সম্বন্ধে (১৩-২৪ রুকু)
(৫) কতগুলো কাওয়ালী (২৫-২৭ রুকু)
(৬) দুর্দশা ও পুনস্থাপন সম্বন্ধে (২৮-৩৫ রুকু)
(খ) ইশাইয়া কিতাবের ঐতিহাসিক অংশ: বাদশাহ্‌ হিষ্কিয়ের সম্বন্ধে (৩৬-৩৯ রুকু)
(গ) ভবিষ্যতের বন্দীত্বের দৃষ্টিভংগি থেকে সান্ত্বনা দানকারী-ভবিষ্যদ্বাণী (৪০-৬৬ রুকু)
(1) ভবিষ্যতে বনি-ইসরাইলদের উদ্ধার (৪০-৪৮ রুকু)
(২) মসীহের সম্বন্ধে ভবিষ্যদ্বাণী এবং বনি-ইসরাইলরা তাঁকে অস্বীকার করবে (৪৯-৫৭ রুকু)
(৩) বনি-ইসরাইলদের গুনাহ্‌, বিচার, তওবা এবং পুনরুদ্ধার (৫৮-৬৬ রুকু)

Highlight

Share

Copy

None

Want to have your highlights saved across all your devices? Sign up or sign in