YouVersion Logo
Search Icon

ইউসা ভূমিকা

ভূমিকা
হযরত মূসা (আঃ)-এর উপর নাজেল হওয়া তৌরাত শরীফের মধ্যে এবং কেনান দেশে বনি-ইসরাইলদের ইতিহাসের মধ্যে যোগাযোগ রক্ষা করবার জন্য নবীদের কিতাবের অন্তর্গত ইউসা নামে কিতাবটির প্রয়োজন ছিল খুব বেশী। “আগেকার নবীদের কিতাব” বলতে ইহুদীরা যে সব কিতাবের কথা বলত সেগুলোর মধ্যে ইউসা নামে কিতাবটি ছিল প্রথম। হিজরত সিপারা যেমন আল্লাহ্‌র বান্দাদের মিসর থেকে বের করে আনবার বিবরণ, ঠিক তেমনি ইউসা নামে কিতাবটি হল আল্লাহ্‌র বান্দাদের সেই ওয়াদা করা দেশে নিয়ে যাবার বিবরণ। দ্বিতীয় বিবরণের শেষ রুকুর ঘটনার পর থেকে ইউসা কিতাবের ঘটনার বিবরণ শুরু হয়েছে। তখন বনি-ইসরাইলরা জর্ডান নদীর পূর্ব দিকে মোয়াবের সমভূমিতে তাম্বু ফেলেছিল। সেই সময় হযরত মূসা (আঃ) ইন্তেকাল করেছিলেন এবং হযরত ইউসা (আঃ) হয়েছিলেন তাদের প্রধান সেনাপতি। তিনি বনি-ইসরাইলদের নিয়ে জর্ডান নদী পার হয়ে কেনান দেশে ঢুকতে যাচ্ছিলেন। মরুভূমিতে আমালেকীয়দের সংগে বনি-ইসরাইলদের প্রথম বারের যুদ্ধের সময় হযরত ইউসা (আঃ) বনি-ইসরাইলদের পরিচালনা করেছিলেন (হিজরত ১৭ রুকু)। মিসর দেশ থেকে চলে আসবার পরে হযরত ইউসা (আঃ)-কেই বনি-ইসরাইলরা প্রধান সেনাপতি হিসাবে পেয়েছিল। যে গুণের জন্য হযরত ইউসা হযরত মূসার জায়গায় মনোনীত হয়েছিলেন তা তাঁর যুদ্ধ করবার ক্ষমতার জন্য নয়, তা ছিল তাঁর রূহানী শক্তি ও ঈমান। নব্বই বছর বয়সে তিনি বনি-ইসরাইলদের নেতা হয়েছিলেন।
বিষয় সংক্ষেপ:
(ক) ওয়াদা করা দেশ দখল করা (১-১২ রুকু)
(খ) ওয়াদা করা দেশের জায়গা-জমি ভাগ করা (১৩-২২ রুকু)
(গ) হযরত ইউসার শেষ বক্তৃতা ও ইন্তেকাল (২৩ ও ২৪ রুকু)

Highlight

Share

Copy

None

Want to have your highlights saved across all your devices? Sign up or sign in

YouVersion uses cookies to personalize your experience. By using our website, you accept our use of cookies as described in our Privacy Policy