মার্ক ভূমিকা

ভূমিকা
সাধু মার্কের লিখিত সুসমাচার, “ঈশ্বরের পুত্র যীশু খ্রীষ্টের সুসমাচার...” এই কথাটি দিয়া আরম্ভ হইয়াছে। এই সুসমাচারে যীশু খ্রীষ্টকে একজন কর্মী ও পূর্ণ কর্তৃত্বের অধিকারী রূপে চিত্রিত করা হইয়াছে। তাঁহার উপদেশ ও শিক্ষা, মন্দ আত্মাদের উপর তাঁহার ক্ষমতা এবং মানুষের পাপ ক্ষমা করিবার মধ্যে তাঁহার কর্তৃত্ব ও অধিকারের পরিচয় পাওয়া যায়। যীশু ‘মনুষ্যপুত্র রূপে নিজের পরিচয় দিয়াছিলেন যিনি মানুষকে পাপমুক্ত করিবার জন্য এই পৃথিবীতে আসিয়াছিলেন।
সাধু মার্ক অত্যন্ত বলিষ্ঠভাবে সরাসরি যীশুর জীবন কাহিনীর অবতারণা করিয়াছেন। যীশুর উপদেশ ও শিক্ষা অপেক্ষা তাঁহার কাজের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়াছেন। বাপ্তিস্মদাতা যোহন, যীশুর বাপ্তিস্ম এবং তাঁহার প্রলোভন সম্বন্ধে সংক্ষিপ্ত বর্ণনার পর লেখক যীশুর আরোগ্য দান ও শিক্ষাদান পরিচর্যার কথা বিশদভাবে বর্ণনা করিয়াছেন। শিষ্যেরা দিনে দিনে যীশুর সান্নিধ্যে আসিয়া যীশুকে আরও বেশী জানিলেন, চিনিলেন এবং উপলব্ধি করিলেন কিন্তু যীশুর বিরোধীরা আরও বেশী শত্রুভাবাপন্ন হইয়া উঠিল। বইটির শেষ অধ্যায়গুলিতে বর্ণিত হইয়াছে যীশুর পার্থিব জীবনের ঘটনাবলি, বিশেষতঃ তাঁহার ক্রুশে মৃত্যু ও পুনরুত্থান।
বিষয়বস্তুর রূপরেখা:
সুসমাচারের আরম্ভ - ১:১-১৩
গালীলে যীশুর পরিচর্যা কার্য - ১:১৪—৯:৫০
গালীল হইতে যিরূশালেম - ১০:১-৫২
যিরূশালেম ও যিরূশালেমের বাহিরে সংঘটিত শেষ সপ্তাহের ঘটনা - ১১:১—১৫:৪৭
যীশুর পুনরুত্থান - ১৬:১-৮
পুনরুত্থিত প্রভুর আবির্ভাব ও স্বর্গারোহণ - ১৬:৯-২০

ማድመቅ

ያጋሩ

ኮፒ

None

ያደመቋቸው ምንባቦች በሁሉም መሣሪያዎችዎ ላይ እንዲቀመጡ ይፈልጋሉ? ይመዝገቡ ወይም ይግቡ